A Cricket News Blog

Breaking

Thursday, June 6, 2019

ক্রিকেট জোকস !



Target: আজহার মাহমুদ
#১. পাকিস্তান আসল বাংলাদেশে। বেচারা মাহমুদ পড়ল জ্বরে। জ্বর সেরে উঠে যেই ম্যাচ খেলল, হল MOM। তো অতখন রবিশাস্ত্রী জিজ্ঞেস করল, কেমন লাগল বাংলাদেশের হসপিটালিটি? মাহমুদ উত্তর দিল, খুবই ভাল হসপিটাল। আমার মরার কালা জ্বর মাত্র দুই দিনে সেরে গেল। এরকম হসপিটাল আমি দুইন্যার কোথাও দেখিনি

Target: কামরান আকমল
#1. প্রত্যেক সফল ব্যাটসম্যানের পেছনে থাকেন একজন কামরান আকমল!

#2. মাইকেল জ্যাকসন আর কামরান আকমলের মধ্যে মিল কোথায়? দুজনই হুদাহুদিই গ্লাভস ব্যবহার করেন!

FYI, এই উইকেটকিপার একবার প্রায় একাই দলকে হারিয়ে দিয়েছিলেন । নাগালের মধ্যে থাকা রস টেলরের ক্যাচ নিতে পারেননি আকমল। একই ওভারে ক্যাচ নিয়েও ফেলে দিয়েছেন। রস টেলর এরপর পাকিস্তানকে পিটিয়ে তক্তা বানিয়ে দিয়েছিলেন। http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/433581.html

Target: ভুসিমুসি সিবান্দা
"He held his innings together" - the commentator commented while he was leaving the filed holding two pieces of his broken bat. He was so confused with the broken bat, he didn't even realize he was bowled out and started to sneak a run :) http://www.youtube.com/watch?NR=1&feature=endscreen&v=d83O7VbZnkk

Target: সৌরভ গাঙ্গুলী
#1. Ganguly had a large opinion of his batting prowess. He was approached by a KSCA member who couldn't resist saying to him,'You know, whenever I watch you bat, I always wonder...
''I know, I know. How I do it.''
No. Why you do it.

#2. How can u say “Get Out” to Ganguly politely?
Ans: Ask him to go to bat.

Target: শহীদ আফ্রিদি
#1. কানা বাবা আফ্রিদি কখন তার নামের পাশে ১০০ রান দেখতে পাবে ?উত্তর : যখন সে বল করবে ।

Taret: রোহিত শর্মা
#1. রহিত শর্মার প্রিয় পাখি কী?
উত্তর : হাঁস (duck)।

Target: শেন ওয়ার্ন
#1. As Daryll Cullinan was on his way to the wicket...
Shane Warne : i have been waiting 2 years for another chance to humiliate you
"Looks like you spent it eating," Cullinan replied

Target: কপিল দেব
#1. Kapil Dev once said, "Try, try and try until you don't succeed."

Target: উৎপল শুভ্র
#১. সড়ক দুর্ঘটনায় জড়িত হয়ে একটি গাড়ি রাস্তায় পড়ে আছে। স্বাভাবিক ভাবেই সেখানে উৎসাহী জনগণের ভীড় জমেছে। দৈনিক প্রথমকালোর রিপোর্টার উৎপল শুভ্র নিউজ সংগ্রহের জন্যে এসেছেন কিন্তু ভীড়ের কারণে গাড়ির কাছাকাছি যেতে পারছেন না। রিপোর্টতো তাকে তৈরী করতেই হবে, তাও অন্য সবার আগে। বুদ্ধি করে তিনি চিৎকার দিলেন- "আপনারা সরেন, আমাকে যেতে দেন, আমি ঐ ভিকটিমের ছেলে, আপনারা সরেন" এই বলে তিনি ভীড় ঠেলে ভেতরে ঢুকে কাছে গিয়ে দেখেন গাড়ির সামনে একটি গাধা আহত হয়ে শুয়ে আছে!

Target: ফ্রেড ট্রুম্যান
#১. ইংল্যান্ডের কোন এক ভারত সফরের ঘটনা।প্রথম ভারতে গিয়ে ‘ভেলপুড়ি’ খাওয়ার লোভ অনেক ইংরেজ খেলোয়াড়ই সামলাতে পারেননি।খেয়েছেনও ইচ্ছামত।
পরদিন ম্যাচডে।বল করতে যাচ্ছেন ফ্রেড ট্রুম্যান।দৌড় শুরু করলেন,আম্পায়ারকে অতিক্রম করলেন,পপিং ক্রিজ অতিক্রম করলেন,স্ট্রাইকিং-এন্ডের ব্যাটসম্যান,উইকেটকীপার,সীমানা সবাইকে অতিক্রম করে সোজা ড্রেসিংরুম,লক্ষ্য টয়লেট!ক্ষানিক বাদেই দরজায় ট্রুম্যান কারও টোকা দেয়ার আওয়াজ পেলেন।বাইরে থেকে আম্পায়ারের কন্ঠস্বর ভেসে আসল ,“ফ্রেড,উই নিড দা বল!”

Target নাইঃ ক্রিকেটরঙ্গ
#১. মাশরাফি ভারতীয় হলে কি হতেন?
উত্তর : অলরাউন্ডার।

#২. দুজন নিবেদিতপ্রাণ ইয়র্কশায়ার দর্শক খেলা দেখছিলেন হেডিংলিতে বসে।এর মাঝে একজন খেয়াল করলেন তিনি মানিব্যাগ বাড়িতে ফেলে এসেছেন।আরেকজন পরামর্শ দিলেন ফিরে গিয়ে আনার জন্য।ফ্যাকাশে মুখে বন্ধু জবাব দিলেন ,“বলতে ভুলেই গেছি বব,তোমার জন্য খারাপ খবর আছে!তোমার স্ত্রী তোমাকে ছেড়ে গেছে,তোমার বাড়িতে আগুন লাগিয়ে!”
“তোমার জন্য আরও খারাপ খবর আছে!”বব জবাব দিলেন।“হটন আউট!”

#৩. বোলার বোলিং এর রান-আপের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।ঠিক তখন মাঠের পাশ দিয়ে এক শবযাত্রা যাচ্ছিল।বোলার থামলেন,ক্যাপ খুলে হাতে নিলেন,স্পর্শ করলেন বুকের কাছে,মাথা নোয়ালেন একবার।আম্পায়ার ঘটনাটা খেয়াল করছিলেন।বললেন ,“তুমিই একটা লোক যে মৃতদের সঠিক সম্মান দিতে জানে!’’
“এর চেয়ে কম আর কী করি বলুন?"বোলার জবাব দিলেন।“হাজার হলেও ৩০ বছর তার সাথে আমি সংসার করেছি!”

#৪. রেহান সবসময় ক্রিকেট নিয়ে ভাবে।ত্যাক্তবিরক্ত স্ত্রী একদিন ক্ষেপে গিয়ে বললেন ,“ক্রিকেট ছাড়া তোমার মাথায় কি আর কিছু থাকে?আমার বিশ্বাস তুমি এটাও বলতে পারবা না যে আমাদের কবে বিয়ে হয়েছিল!”
“কেন পারবনা?”রেহান উত্তেজিত স্বরে বলল।“অইত সেদিন,যেদিন তামিম লর্ডসে সেঞ্চুরী মারল!”

#৫. ক্লাবের সেরা ব্যাটসম্যান অধিনায়ককে ফোনে বোঝাতে চাইছিলেন কেন তিনি পরের ম্যাচটা খেলতে পারবেন না।অধিনায়ক যেন বুঝতেই চাইছিলেন না!
“না,আমি তোমাকে খেলা ছেড়ে যেতে দিতে পারি না। যদি দিই,তাহলে আর সব খেলোয়াড়কেও একই অনুমতি দিতে হবে,যদি তাদেরও স্ত্রী মারা যায়!”অধিনায়ককে বলতে শোনা গেল।

1-১৯৯১ সালে অ্যাডিলেড টেস্টে ব্যাটিং করছিলেন জাভেদ মিয়াদাঁদ। বোলার ছিলেন মার্ভ হিউজ। খেলার ফাঁকে হিউজকে ‘মোটু বাস কন্ডাক্টর’ বলে খ্যাপাচ্ছিলেন মিয়াদাঁদ। কিছুক্ষণ পরই হিউজের বলে আউট হয়ে মিয়াদাঁদ যখন প্যাভিলিয়নের পথ ধরলেন, মুচকি হেসে হিউজ বলেছিলেন, ‘টিকিট প্লিজ!’

2-ভিভ রিচার্ডস ও গ্রেগ থমাস
গ্ল্যমারগন ও সমারসেটের একটা কাউন্টি ম্যাচে গ্ল্যমারগনের পেস বোলার গ্রেগ থমাস বল করছিলেন স্যার আইজ্যাক ভিভিয়ান অ্যান্ড্রু রিচার্ডসকে। পর পর দুটি বলে ভিভ রিচার্ডসকে পরাস্ত করার পরে থমাস এগিয়ে গিয়ে বললো, ‘ তোমার বিস্মিত হওয়ার কিছু নাই! ফর ইয়োর ইনফো - এটা লাল রঙের, গোল আকৃ্তির এবং ওজন প্রায় পাঁচ আউন্স!’
পরের বলেই রিচার্ডস তাকে ‘রয়্যাল ট্রিটমেন্ট’ দিলো, বল হাওয়ায় ভাসতে ভাসতে গিয়ে পড়লো মাঠের পাশের নদীটাতে! এবার রিচার্ডস এগিয়ে গিয়ে বললো, ‘গ্রেগ, তুমি তো জানো বলটা দেখতে কেমন; যাও, ওটাকে এখন খুঁজে নিয়ে আসো!’<

3-ভারতের সুনিল গাভাস্কার সবসময় ওপেনিং এ ব্যাট করতেন৷ কিন্তু একদিন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিদ্ধান্ত নিলেন, আজ আর ওপেনিং নয় চার নম্বরে নামবেন৷ কিন্তু শুরুতেই ক্যারিবীয় বোলার ম্যালকম মার্শাল ভারতের দুই ব্যাটসম্যানকে শূন্য রানে আউট করলেন৷ গাভাস্কার যখন ক্রিজের দিকে হাঁটছেন তখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ভিভ রিচার্ডস বললেন, ‘‘দেখেছ, তুমি যে নম্বরেই ব্যাট করো না কেন, স্কোর শূন্যই থাকে৷!'<

4-ব্যাংগালোর এ হাই ভোল্টেজ ম্যাচ চলছে ইন্ডিয়া এবং পাকিস্তান এর মধ্যে। ব্যাট করছেন জাভেদ মিয়াদাদ এবং বোলিং এ ছিলেন কামব্যাক করা একজন স্পিনার ইন্ডিয়ার!!! চরম ঘুর্নি উইকেটে যাতে স্পিনার সেট হতে না পারে সেজন্য জাভেদ মিয়াদাদ একটা ফন্দি আটলেন.... যতবার বোলার বল করে ডাউন দা উইকেটে এসে ব্লক করে বলার এর দিকে তাকিয়ে জিগ্যেস করেন- ''হোয়াট ইজ ইউর রুম নাম্বার???'' স্লিপে তখন ফিল্ড করছিলেন লিটল মাস্টার গাভাস্কার এবং উইকেট কিপিং এ ছিলেন সৈয়দ কিরমানি.... তারাও ব্যাপারটায় অবাক!!! কিরমানি ছোট স্বরে গাভাস্কার কে বলছিলেন '' ইয়ে হো কেয়া রাহা হে??'' নেক্সট টাইম জাভেদ মিয়াদাদ যখন একই কাজ করলেন বলার ইরিটেট হয়ে বলেই ফেলল, হোয়াট উইল ইউ ডু উইদ মাই রুম নাম্বার??? '' মিয়াদাদ এর হাসোজ্জল জবাব--- সিক্স মেরে তোমার রুম এ ফেলব!!! :v

5-একবার স্বর্গের দেবতারা আর নরকের শয়তানেরা মিলে ক্রিকেট খেলবে বলে ঠিক করল। স্বর্গের দেবতারা খেলায় জিত নিয়ে খুবই আত্মবিশ্বাসী, কারণ সব ভালো ভালো ক্রিকেটাররা স্বর্গে তাদের সঙ্গেই আছেন। কিন্তু শয়তানদের এই নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত দেখা গেল না। তাদের নিশ্চিন্ত ভাবভঙ্গি দেখে এক দেবতা এক শয়তানকে ডেকে বলল, কী ব্যাপার, ভালো ভালো ব্যাটসম্যান তো সব আমাদের এখানে, কিন্তু তোমাদেরকে বিশেষ চিন্তিত মনে হচ্ছে না! শয়তান সঙ্গে সঙ্গে দাঁত বের করে শয়তানি হাসি দিয়ে বলল, তোমাদের যতই ব্যাটসম্যান থাকুক, আম্পায়ারগুলো তো সব আমাদের এখানে!

6-"রেহান সবসময় ক্রিকেট নিয়ে ভাবে।ত্যাক্তবিরক্ত স্ত্রী একদিন ক্ষেপে গিয়ে বললেন ,“ক্রিকেট ছাড়া তোমার মাথায় কি আর কিছু থাকে?আমার বিশ্বাস তুমি এটাও বলতে পারবা না যে আমাদের কবে বিয়ে হয়েছিল!”
“কেন পারবনা?”রেহান উত্তেজিত স্বরে বলল।“অইত সেদিন,যেদিন তামিম লর্ডসে সেঞ্চুরী মারল!”"
- এইটাতো বাস্তব ঘটনা! :/ আমার বিয়ে হয় নাই। তবে প্রেমের ক্ষেত্রে অনেক স্মরণীয় স্মৃতি আমি ক্রিকেটকে কেন্দ্র করেই মনে রাখি। -_-


No comments:

Post a Comment